এই বইটির কাহিনি নির্বাচনে কালানুক্রমিক ধারাবাহিকতাকে অনুসরণ করা হয়নি। কারণ ডিসটোপিয়ার বিষয়ে যে গভীর আতঙ্ক সৃজনশীল মানুষের মনে কাজ করে তার কোনও সুনির্দিষ্ট রূপ নেই ও ফলে সেই নিরবয়ব আতঙ্কের বহিঃপ্রকাশের সুনির্দিষ্ট কালানুক্রমিক উদ্বররতনও নেই।
অতএব সে প্রচেষ্টায় না গিয়ে এখানে গত প্রায় এক শতাব্দী ধরে গড়ে ওঠা অজস্র কাহিনি থেকে ডিসটোপিয়ার বিভিন্ন ইন্টারপ্রিটেশনগুলোকে একত্র করা হয়েছে। সেই অন্ধকার দুনিয়া কখনো উত্তর-প্রলয়, কখনো বা ঘটমান বর্তমান, কখনো শান্তিময় ও প্রেডিক্টেবল জীবনযাপনের মধ্যেই গোপন থাকা ডিস্টোপিয়ার গভীর সম্ভাবনার লিখিত রূপ। একাধিক ক্ষেত্রে সিউডো সায়েন্সের ভিত্তিতে সমাজের ঘটমান বর্তমানের ডিস্টোপিক চেহারাকেই প্রতীকী রূপ দিয়ে হাজির করা হয়েছে। প্রচ্ছন্নভাবে হাজির থেকেছে শোষণ ও মাৎস্যন্যায়ের পটভূমিতে একই পৃথিবীতে ইউটোপিয়া ও ডিসটোপিয়ার সহাবস্থানের ছবি।
যেকোনো সংকলনের মতি, এই সঙ্কলনও তাই আলোচ্য বিষয় নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন খণ্ডিত দৃষ্টিকোণকে একত্র করে একটি প্রতিনিধিস্থানীয় পূর্ণাঙ্গ ছবি গড়ে তুলতে চেয়েছে। কতটা সাফল্য এসেছে তাতে, সে বলবার দায় পাঠকের। আমরা চেষ্টা করেছি মাত্র।
এই বইটির কাহিনি নির্বাচনে কালানুক্রমিক ধারাবাহিকতাকে অনুসরণ করা হয়নি। কারণ ডিসটোপিয়ার বিষয়ে যে গভীর আতঙ্ক সৃজনশীল মানুষের মনে কাজ করে তার কোনও সুনির্দিষ্ট রূপ নেই ও ফলে সেই নিরবয়ব আতঙ্কের বহিঃপ্রকাশের সুনির্দিষ্ট কালানুক্রমিক উদ্বররতনও নেই।
অতএব সে প্রচেষ্টায় না গিয়ে এখানে গত প্রায় এক শতাব্দী ধরে গড়ে ওঠা অজস্র কাহিনি থেকে ডিসটোপিয়ার বিভিন্ন ইন্টারপ্রিটেশনগুলোকে একত্র করা হয়েছে। সেই অন্ধকার দুনিয়া কখনো উত্তর-প্রলয়, কখনো বা ঘটমান বর্তমান, কখনো শান্তিময় ও প্রেডিক্টেবল জীবনযাপনের মধ্যেই গোপন থাকা ডিস্টোপিয়ার গভীর সম্ভাবনার লিখিত রূপ। একাধিক ক্ষেত্রে সিউডো সায়েন্সের ভিত্তিতে সমাজের ঘটমান বর্তমানের ডিস্টোপিক চেহারাকেই প্রতীকী রূপ দিয়ে হাজির করা হয়েছে। প্রচ্ছন্নভাবে হাজির থেকেছে শোষণ ও মাৎস্যন্যায়ের পটভূমিতে একই পৃথিবীতে ইউটোপিয়া ও ডিসটোপিয়ার সহাবস্থানের ছবি।
যেকোনো সংকলনের মতি, এই সঙ্কলনও তাই আলোচ্য বিষয় নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন খণ্ডিত দৃষ্টিকোণকে একত্র করে একটি প্রতিনিধিস্থানীয় পূর্ণাঙ্গ ছবি গড়ে তুলতে চেয়েছে। কতটা সাফল্য এসেছে তাতে, সে বলবার দায় পাঠকের। আমরা চেষ্টা করেছি মাত্র।