অ্যালিসিয়া বেরেনসনের জীবন একেবারে নিখুঁতভাবে চলছিলো। একজন বিখ্যাত পেইন্টার হওয়ার পাশাপাশি একজন ফ্যাশন ফটোগ্রাফারের সাথে বিবাহিত ছিল। সেই সাথে লন্ডনের সব থেকে ভালো জায়গাগুলোর একটিতে ছিল তার বিশাল বাড়ি। একদিন সন্ধ্যাবেলা তার স্বামী গ্যাব্রিয়েল, তার দৈনন্দিন ফ্যাশন শুট থেকে কিছুটা দেরি করে বাসায় ফেরে। আর বাসায় ফেরার পর অ্যালিসিয়া ঠিক মাথা বরাবর তাকে পাঁচবার গুলি করে এবং চিরতরে কথা বলা বন্ধ করে দেয়।
অ্যালিসিয়ার এই নীরবতার কোনো ব্যাখ্যা না পাওয়ায়, একটি সাধারণ খুনের কেস এমন একটা রহস্যের কেসে পরিণত করে যে প্রতিটা মানুষ অ্যালিসিয়ার গল্প জানার জন্যে আগ্রহী হয়ে ওঠে। অ্যালিসিয়ার পেইন্টিং এর দাম আকাশ ছুঁয়ে যায় এবং এই সাইলেন্ট পেশেন্ট, অ্যালিসিয়াকে পাঠানো হয় নর্থ লন্ডনের এক ফরেনসিক ইউনিটে যার নাম গ্রোভ।
থিও ফেবার একজন ক্রিমিনাল সাইকোথেরাপিস্ট যে দীর্ঘ সময় ধরে এলিসিয়াকে চিকিৎসা দেওয়ার সুযোগ খুঁজছিলো। এলিসিয়াকে কথা বলানোর নিমিত্তে ফেবারের কঠোর প্রয়াস এবং এই রহস্য উদঘাটনের তীব্র ইচ্ছা তাকে এমনকি একটি রাস্তায় ফেলে দেয়--যে রাস্তায় তার নিজের অস্তিত্ব সংকটে পড়ার আশঙ্কা দেখা দেয়…
অ্যালিসিয়া বেরেনসনের জীবন একেবারে নিখুঁতভাবে চলছিলো। একজন বিখ্যাত পেইন্টার হওয়ার পাশাপাশি একজন ফ্যাশন ফটোগ্রাফারের সাথে বিবাহিত ছিল। সেই সাথে লন্ডনের সব থেকে ভালো জায়গাগুলোর একটিতে ছিল তার বিশাল বাড়ি। একদিন সন্ধ্যাবেলা তার স্বামী গ্যাব্রিয়েল, তার দৈনন্দিন ফ্যাশন শুট থেকে কিছুটা দেরি করে বাসায় ফেরে। আর বাসায় ফেরার পর অ্যালিসিয়া ঠিক মাথা বরাবর তাকে পাঁচবার গুলি করে এবং চিরতরে কথা বলা বন্ধ করে দেয়।
অ্যালিসিয়ার এই নীরবতার কোনো ব্যাখ্যা না পাওয়ায়, একটি সাধারণ খুনের কেস এমন একটা রহস্যের কেসে পরিণত করে যে প্রতিটা মানুষ অ্যালিসিয়ার গল্প জানার জন্যে আগ্রহী হয়ে ওঠে। অ্যালিসিয়ার পেইন্টিং এর দাম আকাশ ছুঁয়ে যায় এবং এই সাইলেন্ট পেশেন্ট, অ্যালিসিয়াকে পাঠানো হয় নর্থ লন্ডনের এক ফরেনসিক ইউনিটে যার নাম গ্রোভ।
থিও ফেবার একজন ক্রিমিনাল সাইকোথেরাপিস্ট যে দীর্ঘ সময় ধরে এলিসিয়াকে চিকিৎসা দেওয়ার সুযোগ খুঁজছিলো। এলিসিয়াকে কথা বলানোর নিমিত্তে ফেবারের কঠোর প্রয়াস এবং এই রহস্য উদঘাটনের তীব্র ইচ্ছা তাকে এমনকি একটি রাস্তায় ফেলে দেয়--যে রাস্তায় তার নিজের অস্তিত্ব সংকটে পড়ার আশঙ্কা দেখা দেয়…